ভাওয়াইয়ার জনপ্রিয় শিল্পী ও সাংবাদিক প্রয়াত কিংবদন্তী “সফিউল আলম রাজা” ছিলেন “ভাওয়াইয়া গানের দলে"র প্রতিষ্ঠাতা ও মূল শিল্পী। এছাড়াও, ভাওয়াইয়া গানের প্রচার ও প্রসারের লক্ষে রাজধানীতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন “ভাওয়াইয়া স্কুল” এবং “কলতান সাংস্কৃতিক একাডেমী”।
দর্শক শ্রোতাদের কাছে ভাওয়াইয়ার রাজকুমার কিংবা ভাওয়াইয়ার রাজা নামেই পরিচিতি ছিলো তাঁর।
একজন সাংবাদিক হিসেবেও সফলতার দুতি ছড়িয়েছেন তিনি। টানা ২৪ বছরের সাংবাদিকতা জীবনের, প্রায় এক যুগেরও বেশী সময়, দেশের প্রথম সারীর পত্রিকা "দৈনিক যুগান্তরে" জৈষ্ঠ প্রতিবেদক হিসেবে, স্বদর্পে কাজ করেছেন তিনি।
সাংবাদিক জীবনে সম্মাননা হিসেবে পেয়েছেন, ২০০০ সালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুরস্কার, ২০০১ সালে ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল(টিআইবি) পুরস্কার, ২০০৩ সালে ক্রাইম রিপোর্টারর্স এসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড, ২০০৪ সালে ডেমক্রেসি ওয়াচ- এর হিউম্যান রাইটস অ্যাওয়ার্ড, ২০০৬ সালে ইউনেস্কোক্লাব এসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড সহ অসংখ্য পুরষ্কার।
মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রিয় ডটকমের চিফ রিপোর্টার হিসেবে কর্তব্যরত ছিলেন তিনি। সফিউল আলম রাজা, আব্বাস উদ্দিনের ভাওয়াইয়া গানের সেই চিলমারী বন্দরে জন্মগ্রহণ করেন । গত ১৭ মার্চ ২০১৯ এ সবাইকে অঝোর কাঁদিয়ে চিরনিদ্রায় শায়িত হন তিনি।
এই তথ্যচিত্রে ক্ষণজন্মা কিংবদন্তী, ভাওয়াইয়ার রাজকুমার “ সফিউল আলম রাজার ” জানা অজানা অসংখ্য তথ্যই উঠে এসেছে।
প্রিন্স রোমান পিকিউ