জ্যৈষ্ঠের রাতে তুমি হিজল ফুলের মত্ত সুবাস যেন সখিভাবে মাতাল হাওয়ার সঙ্গী, আর আমি ! কবি, তোমার আজ্ঞাবহ ক্রীতদাস। প্রহরী সম গভীর রজনী
তোমাকে নিয়ে লিখব সেই প্রতিভা ঈশ্বর আমাকে দেয়নি। কবিতা রাজকবিকে দিয়ে লিখিয়েছি বিশ্বাস কর কবিকে অনুরোধ করেছি,আদেশ করিনি। জানো কি?কবিতা সুন্দর হয়েছে_ কবির প্রতিভা নিয়ে
এই যে সংসার, এই যে আমার আমি; একটি আমার উপরিতল আরেকটি আমারই ভেতরতল কোন দিকে আমি! এই যে ছড়ানো মায়া, এই যে গভীর
এইতো সেদিন, তুমি খালি পায়ে ছিলে শুধু কি খালি পা...!!! বর্ষার ভোরে কাদায় যখন পা ভেজালে, যেন মেটো আলতায় রাঙিয়েছ পা । অঞ্চল জুড়ে
জীবনের কোন শেষ নেই; শুধু কালের এপার থেকে ওপার বয়ে যাওয়া। মৃত্যু বলে কিছু নেই; শুধু কালের এপার থেকে ওপার বয়ে যাওয়া। কালের প্রান্তে
কে তুমি আমায় ডাকো হে ঐ সুদূরের পথে, একতার ছায়াতলে, বিপ্লবী জনতার মিছিলে; কে তুমি আমায় ডাকো হে ।। আগুনের পরশে বহ্নি শিখা রূপে ঐ
এ আখির পানে তুমি বারেক ফিরে চাও; কবিতার জোয়ারে মহাপ্লাবন হবে আমি কবি বনে যাবো ।
অকাতরে যার প্রান গেল অজানা সংশয়ের কলে, অবিশ্বাসে তার ধুপকাঠি দিগুণ বেগে জ্বলে। এ. এস. এম. সাজ্জাদুল ইসলাম
তারা কবির ভালবাসাটুকু নিগড়ে নিতেই ভালবাসে । যাতে সে শূন্য হয়। কিন্তু কবি অসীম , শূন্যেই তার খেলা । এ. এস এম. সাজ্জাদুল